বয়সঃ ৬+ মাস থেকে এডাল্ট
ডাক্তাররা সাধারনত শিশুর ১ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে শিশুর খাবারে চিনি দিতে নিষেধ করেন।অনেক শিশুই খাবারে মিষ্টি পছন্দ করে।আমার ছেলেও এমন,খাবারে মিস্টি না হলে খেতেই চায়না।তাই শিশুর খাবারে চিনির পরিবর্তে দিন #খেজুর_গুড়া বা #খেজুর_চিনি।
প্রিমিয়াম কোয়ালিটির খেজুর ধুয়ে, বীজ ছাড়িয়ে, রোদে শুকিয়ে গুড়া করা হয়।এতে খেজুর ছাড়া আর কোন উপাদান নেই।তাই নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন।
যেহেতু খেজুর প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি স্বাদের,তাই এতে উপস্থিত চিনি শরীরের কোন ক্ষতিই করেনা।ফলে ডায়াবেটিস রোগীরাও খেতে পারেন দিনে ২ চা চামচ।তবে অবশ্যই আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
চলুন জেনে নিই খেজুরের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে
খেজুরে রয়েছে কলা থেকেও প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা খাদ্য আঁশ,যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খুবই সহায়ক।
এতে প্রাকৃতিকভাবেই রয়েছে ফ্রুক্টোজ,সুক্রোজ ও গ্লুকোজ,ফলে,মিষ্টি স্বাদের হলেও এর চিনি পুরোটাই দেহকোষ কর্তৃক শোষিত হয়ে যায়।তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরাও খেতে পারেন দিনে ২ চা চামচ পরিমাণ।
এর পটাশিয়ামের প্রাচুর্য উচ্চ রক্তচাপ,কিডনি রোগ, ডায়রিয়া ও পেটের সমস্যা দূর করে।
খেজুরে বিদ্যমান এন্টিঅক্সিডেন্ট ধমনী গাত্র থেকে কোলেস্টেরল দূর করে Atherosclerosis রোগ থেকে হার্টকে সুস্থ রাখে।
এর Isoflavones কার্ডিওভাস্কুলার এবং কটোনারি হার্ট রোগ থেকে সুরক্ষা দান করে।
খেজুর কোলেস্টেরল ফ্রি।তাই রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রনে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
উচ্চ আয়রন সমৃদ্ধ।
এতে রয়েছে কপার,সেলেনিয়াম,ম্যানেশিয়াম,ম্যাঙ্গানিজ এবং বোরন যা হাড়ের গঠন ও সুরক্ষা দান করে।
খেজুরের ভিটামিন-কে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।
এর ফ্রুক্টোজ,সুক্রোজ,গ্লুকোজ একসাথে ইন্সট্যান্ট শক্তি দান করে।
শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক।
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামুন-এ, যা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।
খেজুর গর্ভকালীন Hemorrhoids দূর করে এবং ইউটেরাস পেশীবর্ধন করে।
খেজুরের ভিটামিন-সি এবং ভিটামিন-ডি ত্বকের ইলাস্টিসিটি বাড়ায়।এর ফাইটোহরমোনস এন্টি এজিং গুণসম্পন্ন।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে খুবই সহায়ক।
Male fertility বৃদ্ধিতে কার্যকর।
Reviews
There are no reviews yet.