সাধারণত ৬+ মাস বয়স থেকেই শিশুর খাবারে এপ্রিকট রাখা যায়।এটা এবয়সের জন্য বেশ ভালো একটি ফ্রুট।এপ্রিকট ফ্রেশ/ড্রাই দুই উপায়েই খাওয়া যায়।যেহেতু এটি দেশীয় ফল নয়,তাই ফ্রেশ পাওয়াটা মুশকিল।একারণে চাইলে শুকনো এপ্রিকট ব্যবহার করা যায় শিশুর খাবারে।
Apricot এর পুষ্টিগুণঃ
ফ্রেশ বা শুকনো দুরকম এপ্রিকটই পুষ্টির আধার।
★এপ্রিকটে থাকে Beta- carotene, lutein,এন্টিঅক্সিডেন্ট।
★এর পাইবার হজমে সহায়তা করে,শিশুদের স্টুল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
★প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাই এপ্রিকটে ১১৬২ মি.গ্রাম Potassium এবং ৩২ মি.গ্রাম Magnesium থাকে।ফলে বলা যায় এটি শিশুদের ব্রেন ডেভেলপমেন্টে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে, কেননা ব্রেন ডেভেলপমেন্টে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম এর গুরুত্ব অনেক।
★ভিটামিন-এ,আয়রন, ফলেট উল্লেখযোগ্য মাত্রায় উপস্থিত থাকে।
আর তাই আমার তৈরি ইন্সট্যান্ট ফ্রুটি ওটমিলে ড্রাই এপ্রিকট ব্যবহার করি,যাতে শিশুরা অল্প খাবার খেলেও পুষ্টি টা পায়।
ইন্সট্যান্ট ফ্রুটি ওটমিল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতেঃ
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=112947557745431&id=101387412234779