✅ হ্যা,অবশ্যই শিশুদের ঘি দেওয়া যাবে।তবে যেকোন খাবারই খাঁটি/ভোজালহীন ভার্সন হতে হবে।অনেকেই চিন্তিত থাকেন যে, শিশুর খাবারে ঘি দেওয়া যাবে কিনা।সাধারণত ৬+ মাস বয়স থেকেই খাবারে কয়েকফোঁটা করে ঘি যোগ করা যায়।এরপর ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে হয়।
✅শিশুদের জন্য খাঁটি ঘি কতটা স্বাস্থ্যকর❓
ডেইরি বা দুগ্ধজাতীয় খাবারের মধ্যে ঘি হচ্ছে সবচেয়ে Safe জোনে।অনেক বেবীর ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স থাকে,ফলে দুধ/দই/চিজ/বাটারে হজম সমস্যা হয়।সেক্ষেত্রে ঘি সেফ,কেননা ঘি তৈরিতে মিল্ক সলিড পুরোপুরি দূর করা হয়,ফলে পরিমিত পরিমাণ ঘি সহজেই খেতে পারে।এছাড়াওঃ
★যেসব শিশুর ওজন কম বা বয়সের তুলনায় গ্রোথ কম,তাদের জন্য ঘি উপকারি,হেলদি ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক।
★ঘি তে থাকে Vitamin-D এবং Vitamin-K যা শিশুর বাড়ন্ত দেহে ক্যালসিয়াম উৎপাদনে সহায়তা করে হাড়ের স্বাস্থ্য সুগঠিত রাখে।
★ঘি এ আয়োডিন থাকায় এটি থাইরয়েড গ্ল্যান্ড সঠিক কার্যকারিতায় সহযোগিতা করে।
★এর Vitamin-A এবং Vitamin-E চোঁখ এবং ত্বকের সুরক্ষা দান করে।
✅শিশুকে কতটুকু পরিমাণে ঘি দেওয়া যাবেঃ
প্রতি সার্ভিং এ-
৬+ মাস বয়স – ১/২ চা চামচ (২ সার্ভিং)
৮+ মাস বয়স – ৩/৪ – ১ চা চামচ (২ সার্ভিং)
১০+ মাস বয়স- ১ – ১+১/৪ চা চামচ (৩ সার্ভিং)
১ বছর বয়স- ১ – ১+১/২ চা চামচ ( ৩ সার্ভিং)
২ বছর বয়স- ১+১/২ – ২ চা চামচ (৩ সার্ভিং)
স্বাস্থ্যকর হোক শিশুর খাবার।