গরুর দুধ ১+ বছর থেকে হলে চিজ কেন ৮+ মাস বয়স থেকেই দেওয়া যায়
এই প্রশ্নটা খুবই যৌক্তিক একটা প্রশ্ন।গবেষকগণ শিশুকে ১+ বছরের আগে গরুর দুধ দিতে সম্পূর্ণ নিষেধ করেন।একারণে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে তাহলে গরুর দুধ থেকে তৈরি চিজ কিভাবে শিশুকে খাওয়ানো যায়।আসুন এবিষয়ে বিজ্ঞান কি বলছে তা জানিঃ
বিজ্ঞান বলে,গরুর দুধে Whey এবং Casein প্রোটিনের মত কমপ্লেক্স প্রোটিন থাকে,যা শিশুর নাজুক পাকস্থলী হজম করার মত উপযুক্ত হয়ে উঠেনা।অর্থ্যাৎ Whey এবং Casein প্রোটিনকে ভাঙার মত কোন এনজাইম ১+ বছর বয়সের আগে শিশুদের পাকস্থলীতে থাকেনা।কিন্তু Cheese তৈরির প্রক্রিয়ায় Whey প্রোটিন washout হয়ে যায়।বাকি থাকে Casein প্রোটিন।চিজ তৈরিতে যে Curdling enzymes ব্যবহার করা হয় তা এই কেসিন প্রোটিনকে ভেঙে একদম Simple ফর্মের প্রোটিনে পরিণত করে।এই সিম্পল প্রোটিন হজম হয় খুব সহজেই,শিশুদের পাকস্থলীও খুব সহজেই হজম করতে পারে।
তাই ১+ বছরের আগে গরুর দুধ না দেওয়া গেলেও সহজেই চিজ দেওয়া দেওয়া যায়।এছাড়া বাণিজ্যিকভাবে তৈরি চিজে ফর্টিফাই করে জিংক,ক্যালসিয়াম,আয়রণ দেওয়া হয়,যা বাড়ন্ত শিশুর জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।গরুর দুধে আয়রণ খুবই কম থাকে।একারণে চিজ হতে পারে খুব ভালো আয়রণ উৎস।অনেক গবেষকই ৬+ মাস বয়স থেকেই চিজ রেকমেন্ড করেছেন,তবে ৮+ মাস থেকে চিজ দেওয়াকে Safe বলে উল্লেখ করা হয়েছে বেশিরভাগ জার্নালে।কিভাবে,কতটুকু চিজ শিশুর খাবারে দেওয়া যাবে
তা জানতেঃhttps://m.facebook.com/story.php?story_fbid=570045423676243&id=337214720292649#cheese#healthylifestyle